ক্রিয়েশন - বিবর্তন


  • শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন| প্রথমে পৃথিবী সম্পূর্ণ শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না|
    আদিপুস্তক 1:1
  • তারপর ঈশ্বর বললেন, “বহু প্রকার জীবন্ত প্রাণীতে জল পূর্ণ হোক আর পৃথিবীর ওপরে আকাশে ওড়বার জন্য বহু পাখী হোক|”
    আদিপুস্তক 1:20
  • সুতরাং ঈশ্বর বড় বড় জলজন্তু এবং জলে বিচরণ করবে এমন সমস্ত প্রাণী সৃষ্টি করলেন| অনেক প্রকার সামুদ্রিক জীব রয়েছে এবং সে সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি| যত রকম পাখী আকাশে ওড়ে সেইসবও ঈশ্বর বানালেন| এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটি ভাল হয়েছে|
    আদিপুস্তক 1:21
  • তারপর ঈশ্বর বললেন, “নানারকম প্রাণী পৃথিবীতে উত্পন্ন হোক| নানারকম বড় আকারের জন্তু জানোয়ার আর বুকে হেঁটে চলার নানারকম ছোট প্রাণী হোক এবং প্রচুর সংখ্যায় তাদের সংখ্যাবৃদ্ধি হোক|” তখন য়েমন তিনি বললেন সব কিছু সম্পন্ন হল|
    আদিপুস্তক 1:24
  • তখন ঈশ্বর বললেন, “এখন এস, আমরা মানুষ সৃষ্টি করি| আমাদের আদলে আমরা মানুষ সৃষ্টি করব| মানুষ হবে ঠিক আমাদের মত| তারা সমুদ্রের সমস্ত মাছের ওপরে আর আকাশের সমস্ত পাখীর ওপরে কর্তৃত্ত্ব করবে| তারা পৃথিবীর সমস্ত বড় জানোয়ার আর বুকে হাঁটা সমস্ত ছোট প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে|”
    আদিপুস্তক 1:26
  • তাই ঈশ্বর নিজের মতোই মানুষ সৃষ্টি করলেন| মানুষ হল তাঁর ছাঁচে গড়া জীব| ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন|
    আদিপুস্তক 1:27
  • তখন প্রভু ঈশ্বর মাটি থেকে ধুলো তুলে নিয়ে একজন মানুষ তৈরী করলেন এবং সেই মানুষের নাকে ফুঁ দিয়ে প্রাণবাযু প্রবেশ করালেন এবং মানুষটি জীবন্ত হয়ে উঠল|
    আদিপুস্তক 2:7
  • কারণ প্রভু সপ্তাহে ছয় দিন কাজ করে এই আকাশ, পৃথিবী, সমুদ্র এবং এর মধ্যস্থিত সব কিছু বানিয়েছেন এবং সপ্তমদিনে তিনি বিশ্রাম নিয়েছেন| এইভাবে বিশ্রামের দিনটি প্রভুর আশীর্বাদ ধন্য - ছুটির দিন| প্রভু এই দিনটিকে বিশেষ দিন হিসাবে সৃষ্টি করেছেন|
    যাত্রাপুস্তক 20:11
  • “কিন্তু পশুদের জিজ্ঞাসা কর, তারা তোমায় শিক্ষা দেবে| কিংবা, আকাশের পাখীদের জিজ্ঞাসা কর, তারা তোমায় বলে দেবে| অথবা পৃথিবীর সঙ্গে কথা বল সে তোমায় শিক্ষা দেবে| কিংবা সমুদ্রের মাছদের, তোমার সঙ্গে কথা বলতে দাও| এই সব প্রাণীর প্রত্যেকেই জানে য়ে ঈশ্বর তাদের সৃষ্টি করেছেন|
    যোব 12:7-9
  • ঈশ্বরের বজ্রময কণ্ঠ অসম্ভব সুন্দর| তাঁর মহত্‌ কার্য়্য়কলাপ আমরা বুঝতে পারি না|
    যোব 37:5
  • “ইয়োব, বহেমোতেরদিকে দেখ| আমি বহেমোত্‌ এবং তোমাকে সৃষ্টি করেছি| বহেমোত্‌ গরুর মত ঘাস খায়| বহেমোতের গায়ে প্রচুর শক্তি আছে| ওর পাকস্থলীর পেশীগুলি প্রচণ্ড শক্তিশালী| বহেমোতের লেজ এরস গাছের মতই শক্ত| ওর পায়ের পেশীগুলিও খুব শক্ত| ওদের হাড়গুলো কাঁসার মতই শক্ত| ওর হাত পাগুলো লোহার দণ্ডের মত|
    যোব 40:15-18
  • উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্য়ন্ত যা কিছু রয়েছে সবই আপনি সৃষ্টি করেছেন| তাবোর ও হর্ম্মোণ পর্বত আপনার নামের প্রশংসা করছে|
    সামসঙ্গীত 89:12
  • হে ঈশ্বর, পর্বতমালার জন্মের আগে, এই পৃথিবীর এবং জগত্‌ সৃষ্টির আগে, আপনিই ঈশ্বর ছিলেন| হে ঈশ্বর, আপনি চিরদিন ছিলেন এবং আপনি চিরদিন থাকবেন|
    সামসঙ্গীত 90:2
  • কিন্তু যখন আপনি আপনার আত্মাকে পাঠালেন, প্রভু, তখন ওরা আবার স্বাস্থ্য়বান হল| দেশটিকে আপনি আবার নতুন করে তোলেন!
    সামসঙ্গীত 104:30
  • প্রভুর নামের প্রশংসা কর| কারণ ঈশ্বর আদেশ দিয়েছিলেন এবং তাই প্রতিটি বস্তু অস্তিত্ব পেয়েছে!
    সামসঙ্গীত 148:5
  • প্রভু প্রকৃত ঈশ্বর, তিনিই এই সব বলেছেন| প্রভু আকাশ বানিয়েছেন| তিনি আকাশকে সারা বিশ্বের ওপর ছড়িয়ে দিয়েছেন| তিনি পৃথিবীর সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা| তিনি পৃথিবীর প্রতিটি মানুষকে শ্বাস-প্রশ্বাস দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছেন| পৃথিবীর ওপর যারা হেঁটে বেড়ায তাদের প্রত্যেক লোককে তিনি একটি আত্মা দেন|
    ইসাইয়া 42:5
  • আমি আলোর সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টিকর্তা অন্ধকারেরও| আমি শান্তি সৃষ্টি করি, আমি সংকটসমূহ তৈরী করি| আমিই প্রভু, আমি এই সব কিছু করি|
    ইসাইয়া 45:7
  • তাই দেখো! আমি পৃথিবীকে বানিয়েছি| পৃথিবীর বাসিন্দা সব মানুষের সৃষ্টিকারী আমি| নিজের হাত দিয়ে আকাশ বানিয়েছি| এবং আমি আকাশের সমস্ত সৈন্যসমূহকেআদেশ করি|
    ইসাইয়া 45:12
  • প্রভুই ঈশ্বর| তিনিই আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন| প্রভু পৃথিবীকে তার জায়গায় ধরে রেখেছেন| পৃথিবীকে তৈরি করার সময় তিনি তা খালি রাখতে চাননি| পৃথিবীতে প্রাণের সঞ্চার করেছেন তিনি! “আমিই প্রভু, অন্য কোন ঈশ্বর নেই|
    ইসাইয়া 45:18
  • “আমি নতুন পৃথিবী ও নতুন স্বর্গ তৈরী করব| লোকরা অতীতের কথা মনে রাখবে না| সেই সব কথা তারা মোটেই চিন্তা করবে না|
    ইসাইয়া 65:17
  • আমাদের সকলেরই সেই এক পিতা| একই ঈশ্বর আমাদের তৈরী করেছেন| তাহলে কেন লোকে তাদের ভাইদের ঠকিযে ঈশ্বর য়ে চুক্তি তাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে করেছিলেন তাকে অসম্মান করে?
    মালাখি 2:10
  • কিন্তু সৃষ্টির প্রথম থেকেই ‘ঈশ্বর স্ত্রী পুরুষ হিসাবে তাদের তৈরী করেছেন৷’
    মার্ক 10:6
  • কারণ সেই সময় হবে বড়ই কষ্টের সময়৷ তেমনটি প্রথম যখন ঈশ্বর পৃথিবী সৃষ্টি করলেন, তখন থেকে এখন পর্যন্ত কখনই হয় নি আর কখনও হবেও না৷
    মার্ক 13:19
  • তাঁর মাধ্যমেই সব কিছুর সৃষ্টি হয়েছিল এবং এর মধ্যে তাঁকে ছাড়া কোন কিছুরই সৃষ্টি হয় নি৷
    যোহন 1:3
  • ঈশ্বর সম্পর্কে এমন এমন বিষয় আছে যা মানুষ চোখে দেখতে পায় না, য়েমন তাঁর অনন্ত পরাক্রম ও সেই সমস্ত বিষয়, যার কারণে তিনি ঈশ্বর৷ জগত্ সৃষ্টির শুরু থেকে ঈশ্বরের নানা কাজে সে সব প্রকাশিত হয়েছে৷ ঈশ্বরের সৃষ্ট বস্তুর মধ্যে ঐসব পরিষ্কারভাবেই বোঝা যাচ্ছে৷ তাই মানুষ য়ে মন্দ কাজ করছে তার জন্য উত্তর দেবার পথ তার নেই৷ লোকেরা ঈশ্বরকে জানত, কিন্তু তারা ঈশ্বরের গৌরব গান করে নি এবং তাঁকে ধন্যবাদও দেয় নি৷ লোকদের চিন্তাধারা অসার হয়ে গেছে এবং তাদের নির্বোধ মন অন্ধকারে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে৷ তারা নিজেদের বিজ্ঞ বলে পরিচয় দিলেও তারা মূর্খ৷ তারা চিরজীবি ঈশ্বরের গৌরব করার পরিবর্তে, নশ্বর মানুষ, পাখি, চতুষ্পদের ও সরীসৃপের মূর্ত্তিগুলির উপাসনা করে সেই গৌরব তাদের দিয়েছে৷ তারা ঈশ্বরকে প্রত্যাখ্যান করেছে বলে ঈশ্বর তাদের খুশি মতো পাপের পথে চলতে দিলেন এবং তাদের অন্তরের কামনা বাসনা অনুসারে মন্দ কাজ করতে ছেড়ে দিলেন৷ ফলে তারা তাদের দেহকে পরস্পরের সঙ্গে অসঙ্গত সংসর্গে ব্যবহার করে য়ৌনপাপে পূর্ণ হয়েছে৷ ঈশ্বরের সত্যকে ফেলে তারা মিথ্যা গ্রহণ করেছে; আর সৃষ্টিকর্তাকে ছেড়ে দিয়ে তারা তাঁর সৃষ্ট বস্তুকে উপাসনা করেছে৷ চিরকাল ঈশ্বরের প্রশংসা করা উচিত৷ আমেন৷
    রোমীয় 1:20-25
  • বিশ্বসৃষ্টি ব্যাকুল প্রতীক্ষায় রয়েছে ঈশ্বর কবে তাঁর পুত্রদের প্রকাশ করবেন৷ সমগ্র বিশ্ব এর জন্য আকুল প্রতীক্ষায় রয়েছে৷ বিশ্ব সৃষ্টিকে তো ব্যর্থতার বন্ধনে বেঁধে রাখা হয়েছে যদিও তা তার নিজের ইচ্ছায় নয় কিন্তু ঈশ্বরের ইচ্ছায়, যিনি সৃষ্টিকে নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় রেখেছেন৷ তবুও বিশ্বসৃষ্টির এই আশা রয়েছে য়ে সেও একদিন এই অবক্ষয়ের দাসত্ব থেকে মুক্ত হবে আর ঈশ্বরের সন্তানদের মহিমাময় স্বাধীনতার অংশীদার হবে৷ আমরা জানি য়ে এখন পর্যন্ত ঈশ্বরের সমস্ত সৃষ্টি ব্যথায় আর্তনাদ করছে য়েমন করে নারী সন্তান প্রসবের ব্যথা ভোগ করে৷
    রোমীয় 8:19-22
  • স্ত্রীলোকের জন্য পুরুষের সৃষ্টি হয় নি, কিন্তু পুরুষের জন্য স্ত্রীলোকের সৃষ্টি হয়েছিল৷
    করিন্থীয় ১ 11:9
  • কারণ ঈশ্বরই আমাদের নির্মাণ করেছেন৷ খ্রীষ্ট যীশুতে ঈশ্বর আমাদের নতুন সৃষ্টি করেছেন য়েন আমরা সর্বপ্রকার সত্ কাজ করি৷ এইসব সত্ কর্ম ঈশ্বর পূর্বেই আমাদের জন্য তৈরী করে রেখেছিলেন যাতে আমরা সেই সত্ কাজ করে জীবন কাটাতে পারি৷
    এফেসীয় 2:10
  • তাঁর পরাক্রমে সবকিছুই সৃষ্টি হয়েছে৷ স্বর্গে ও র্ময়্তে, দৃশ্য ও অদৃশ্য যা কিছু আছে, সমস্ত আত্মিক শক্তি, প্রভুবৃন্দ, শাসনকারী কর্তৃত্ত্ব, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর নিমিত্ত সৃষ্ট হয়েছে৷
    কলসীয় 1:16
  • সাবধান থেকো, কেউ য়েন দর্শন বিদ্য়া ও ফাঁকির ছলনা দ্বারা তোমাদের বিশ্বাস থেকে সরিয়ে না নিয়ে যায়৷ ঐসব মতবাদ খ্রীষ্ট হতে আসে নি, এসেছে মানুষের পরম্পরাগত শিক্ষা ও জগতের লোকদের প্রাথমিক ধারণার মধ্য দিয়ে৷
    কলসীয় 2:8
  • তোমরা নতুন সত্ত্বাকে পরিধান করেছ; এই নতুন জীবনে তোমাদের নতুন করে তৈরী করা হচ্ছে৷ তোমাদের যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমরা তাঁর মতো হয়ে উঠছ, এই নতুন জীবনের মাধ্যমে তোমরা ঈশ্বরের সত্য পরিচয় পাচ্ছ৷
    কলসীয় 3:10
  • এরাই মানুষকে বিবাহ করতে নিষেধ করে ও কোন কোন খাদ্য় খেতে নিষেধ করে৷ কিন্তু সেই খাদ্য় সামগ্রী ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন এবং যাঁরা বিশ্বাসী ও যাঁরা সত্যকে জানে তারা ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিয়ে এই খাবার খেতে পারে৷
    তিমথি ১ 4:3
  • ঈশ্বর একথাও বলেছেন:‘হে প্রভু, আদিতে তুমিই পৃথিবীর ভিত্তিমূল স্থাপন করেছ; স্বর্গ তোমারই হাতের সৃষ্টি৷
    হিব্রুদের কাছে পত্র 1:10
  • বিশ্বাসের অর্থ হল আমরা যা প্রত্যাশা করি তা য়ে আমরা পাবই সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার ও বাস্তবে যা কিছু আমরা চোখে দেখতে পাই না তার অস্তিত্ব সম্বন্ধে প্রমাণ পাওয়া৷ অতীতে ঈশ্বরের লোকেরা তাঁদের বিশ্বাসের দরুণই সুখ্যাতি লাভ করেছিলেন৷ বিশ্বাসে আমরা বুঝতে পারি য়ে বিশ্ব ভুমণ্ডল ঈশ্বরের মুখের কথাতেই সৃষ্ট হয়েছিল, তাই চোখে যা দেখা যায় সেই দৃশ্য কোন কিছু প্রত্যক্ষ বস্তু থেকে উত্‌পন্ন হয় নি৷
    হিব্রুদের কাছে পত্র 11:1-3
  • প্রথমতঃ তোমাদের বুঝতে হবে পৃথিবী শেষ হয়ে যাবার আগের দিনগুলিতে কি ঘটবে৷ লোকেরা তোমাদের উপহাস করবে৷ তারা নিজের নিজের খেয়াল খুশি মতো মন্দ পথে চলবে৷ তারা বলবে, ‘তাঁর আগমণ সম্বন্ধে তাঁর প্রতিজ্ঞার কি হল? কারণ আমরা জানি আমাদের পিতৃপুরুষদের মারা যাওয়ার সময় থেকে, এমনকি সৃষ্টির শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সব কিছুই তো একই রকম ভাবে ঘটে চলেছে৷’ কিন্তু বহুপূর্বে কি ঘটেছিল তা ঐসব লোকরা স্মরণ করতে চায় না৷ প্রথমে আকাশমণ্ডল ছিল এবং ঈশ্বর জলের মধ্য থেকে ও জলের দ্বারা পৃথিবী সৃষ্টি করলেন আর এসবই ঈশ্বরের মুখের বাক্য়ের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছিল৷ সেই সময়কার জগত জলপ্লাবনের দ্বারা ধ্বংস হয়েছিল৷
    পিতরের ২য় পত্র 3:3-6
  • ‘লায়দিকেয়াস্থ মণ্ডলীর স্বর্গদূতের কাছে এই কথা লেখ:‘যিনি আমেন,যিনি বিশ্বস্ত ও সত্যসাক্ষী, যিনি ঈশ্বরের সৃষ্টির উত্‌স তিনি বলেন:
    पপ্রত্যাদেশ 3:14
  • ‘আমাদের প্রভু ও ঈশ্বর! তুমি মহিমা, সম্মান ও পরাক্রম পাবার য়োগ্য, কারণ তুমি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছ৷ তোমার ইচ্ছাতেই সব কিছু সৃষ্টি হয়েছে ও সব কিছুর অস্তিত্ব আছে৷’
    पপ্রত্যাদেশ 4:11
  • আর যিনি যুগে যুগে জীবন্ত, যিনি আকাশ, পৃথিবী ও সমুদ্র ও এই সবের মধ্যে যা কিছু আছে তার সৃষ্টিকর্তা, তাঁর নামে এই শপথ করে বললেন, ‘আর দেরী হবে না৷
    पপ্রত্যাদেশ 10:6
  • পরে আমি আর একজন স্বর্গদূতকে আকাশপথে উড়ে য়েতে দেখলাম৷ পৃথিবীবাসী লোকদের কাছে, পৃথিবীর সকল জাতি, উপজাতি, সকল ভাষাভাষী লোকের কাছে ঘোষণা করার জন্য এই স্বর্গদূতের কাছে ছিল অনন্তকালীন সুসমাচার৷ স্বর্গদূত উদাত্ত কন্ঠে এই কথা বললেন, ‘ঈশ্বরকে ভয় করো ও তাঁর প্রশংসা করো, কারণ সময় হয়েছে, যখন ঈশ্বর সমস্ত লোকদের বিচার করবেন৷ যিনি স্বর্গ, পৃথিবী, সমুদ্র ও সমস্ত জলের উত্‌স সৃষ্টি করেছেন, সেই ঈশ্বরেরই উপাসনা করো৷’
    पপ্রত্যাদেশ 14:6-7